Posts

Showing posts from December, 2023

অ ন্ত রা লে (৩য় খণ্ড) - ডঃ অসিত কুমার মাইতি

Image
  অ  ন্ত  রা  লে (প্রচ্ছদ - ডঃ অসিত কুমার মাইতি)                   সবার কলেজে ভর্তি হওয়ার তাড়া , ছুটোছুটি। অভিরাজ ভর্তি হল কাঞ্চিনগর ডে কলেজে আর তার পাশে কাঞ্চিনগর গার্লস কলেজে ভর্তি হল অপূর্বা। ঠিক কয়েকমাস পর একদিন দুজনের দেখা হল   কিন্তু বিশেষ কিছু বলার উপায় ছিল না। দুজনেই খুব ব্যস্ত ছিল। শুধু জেনেছিল দুজনেই কাঞ্চিনগরের কলেজে ভর্তি হয়েছে। পরে জানল অপূর্বা ইংরেজী অনার্সে আর অভি রসায়ন অনার্সে। যাই হোক পরে আবারও একবার দেখা হলো দুজনের। দুজন পরস্পরের সাথে দেখা করে কিছুটা পথ হাঁটতে হাঁটতে কথাবার্তা করে নিজেদের বাসায় ফিরে যায়। এভাবেই কয়েকমাস চলল। অপূর্বা যেখানে ইংরেজী পড়তে আসত তার কিছুটা দূরে অভি নিজের ক্লাস শেষ করে অপূর্বার জন্য অপেক্ষা করত। সারাটাদিনের খানিকক্ষণ সময় মাএ অপূর্বার সাথে কাটাতে চাইতো অভি। এই আশা অপূর্বার থাকলেও একটা ভয় তাকে ধাওয়া করে বেড়াত...

অ ন্ত রা লে (দ্বিতৃীয় খণ্ড) - ডঃ অসিত কুমার মাইতি

Image
          অ  ন্ত  রা  লে (প্রচ্ছদ - ডঃ অসিত কুমার মাইতি)  অ ভিরাজ রায় , বিবেকানন্দ   বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগের প্রথম বিভাগে প্রথম স্থানাধিকারী একজন ছাএ। যার মেধাবীত্বের কারণে এবং কঠোর পরিশ্রমের জন্য মাএ  ২১  বছর বয়সেই একটি হাইস্কুলে শিক্ষকতার চাকরির সুযোগ পেয়েযান। ছোটবেলায় দশম শ্রেণীতে একটি বয়েজ স্কুলে পড়াশোনা করত। তার পাশে একটি গার্লস স্কুল ছিল , ওখানকার একটি মেয়ে যে অভিরাজের জীবনসংগ্রামকে অনেক খানি এক যোদ্ধার মত বানিয়েছিল। তাকে, এক অদ্ভুত প্রবাদ শুনিয়েছিল ঐ মেয়েটি , " সূর্য এবং চাঁদ দুজনেই সমান , তাদের যখন যার সময় তখন সে আলো দেবেই। " ঐ গার্লস স্কুলের মেয়েগুলো একাদশ শ্রেণিতে অভিরাজদের স্কুলেই ভর্তি হল। ঐ মেয়েটির নাম অর্পূবা বিশ্বাস।   রামলালপুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়।             একদল ছাত্র ছাত্রী বিদ্যালয় ছেড়ে বিদায় নিয়ে নতুন জীবন শুরু করতে চলেছে , তারই...